চাল উৎপাদন কম হয়েছে ৯ লাখ মেট্রিক টন: পরিকল্পনামন্ত্রী
এবার ৯ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদন কম হয়েছে—ঘাটতি মেটাতে আমদানির উপর নির্ভর করছে সরকার জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
দেশে আবারও বিনিয়োগ বাড়তে শুরু করেছে বলেও এসময় বলেন তিনি এ কারণে আগামীতে জিডিপি প্রবৃদ্ধির সঙ্গে কর্মসংস্থানও বাড়বে বলে আশা সরকারের।
দেশের অর্থনীতির সবশেষ পরিস্থিতি জানাতে বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলন করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
এসময় মন্ত্রী জানান, গত অর্থবছরে দেশে চাল উৎপাদন হয়েছে ১৮০ লাখ মেট্রিক টন। আগের অর্থবছরে যা ছিল ১৮৯ লাখ মেট্রিক টন। কিন্ত অন্যান্য খাদ্য শস্য ও সবজি উৎপাদন বাড়ায় জিডিপির প্রবৃদ্ধি ভাল হয়েছে।
চাল উৎপাদন কম হলেও দেশে খাদ্য ঘাটতি সৃষ্টি হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই বলেও দাবি করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
দেশে ৭ শতাংশের উপর জিডিপির প্রবৃদ্ধি, অথচ কর্মসংস্থন নেই- এমন অস্বাভাবিক অবস্থা আর সামনে থাকবে না বলে আশা প্রকাশ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে, আগামীতে জিনিসপত্রের দামও স্থিতিশীল থাকবে বলে আশা পরিকল্পনা মন্ত্রীর।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
দেশে আবারও বিনিয়োগ বাড়তে শুরু করেছে বলেও এসময় বলেন তিনি এ কারণে আগামীতে জিডিপি প্রবৃদ্ধির সঙ্গে কর্মসংস্থানও বাড়বে বলে আশা সরকারের।
দেশের অর্থনীতির সবশেষ পরিস্থিতি জানাতে বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলন করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
এসময় মন্ত্রী জানান, গত অর্থবছরে দেশে চাল উৎপাদন হয়েছে ১৮০ লাখ মেট্রিক টন। আগের অর্থবছরে যা ছিল ১৮৯ লাখ মেট্রিক টন। কিন্ত অন্যান্য খাদ্য শস্য ও সবজি উৎপাদন বাড়ায় জিডিপির প্রবৃদ্ধি ভাল হয়েছে।
চাল উৎপাদন কম হলেও দেশে খাদ্য ঘাটতি সৃষ্টি হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই বলেও দাবি করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
দেশে ৭ শতাংশের উপর জিডিপির প্রবৃদ্ধি, অথচ কর্মসংস্থন নেই- এমন অস্বাভাবিক অবস্থা আর সামনে থাকবে না বলে আশা প্রকাশ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে, আগামীতে জিনিসপত্রের দামও স্থিতিশীল থাকবে বলে আশা পরিকল্পনা মন্ত্রীর।